Saturday, June 20, 2015

বাংলা জোকস, হাসির ফোয়ারা

প্রথম অপারেশন

ডাক্তারবাবু জীবনের প্রথম অপারেশন করতে চলেছেন। খুবই উৎকণ্ঠিত। অপারেশন একসময় শেষও হয়ে গেলো এবং রোগীও কিছুক্ষণ বাদেই অক্কা পেলেন।
বাংলা জোক
রোগী মরে যাওয়ার পর ডাক্তারবাবু দেওয়ালে টাঙ্গানো ভগবানের ছবির সামনে গিয়ে হাতজোড় করে, মাথা নীচু করে খুবই ভক্তিভরে বললেন, "হে প্রভু, জগতের প্রাণদাতা, আমার তরফ থেকে এই প্রথম নৈবেদ্য দয়া করে গ্রহণ করুন!"
 
 

প্রার্থনা

 
একটা সুন্দর রেস্তোরাঁতে ...
কর্তা :- চল, খাবার এসে গেছে টেবিলে, খাওয়া যাক
গিন্নি :- কিন্তু তুমি তো বল, খাওয়ার আগে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে!
কর্তা :- সে তো বাড়ীতে,এখানকার রাঁধিয়ে জানে, কি ভাবে রান্না করতে হয়।
 
 
 

পচাদার চিকিৎসা

 

আমাদের পচাদা গেছে ডাক্তারের কাছে। গিয়ে বললো, "ডাক্তারবাবু, আমার পেটে গ্যাসের অনেক সমস্যা। কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের গন্ধও হয় না, আওয়াজ ও হয় না। এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি; কিন্তু কেউ টেরই পায় নি!"
ডাক্তারঃ "এই ওষুধটা খান, আর এক সপ্তাহ পরে আসবেন।"
এক সপ্তাহ পর ...
পচাদা ডাক্তারের কাছে গিয়ে প্রায় আর্তনাদ করে বলে উঠলো, "এ কি ওষুধ দিলেন ডাক্তার সাহেব, আমার গ্যাসে এখনো আওয়াজ নেই; কিন্তু জঘন্য গন্ধ বের হয়!"
ডাক্তারবাবু গম্ভীরভাবে বললেন, "গুড, আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে; এখন আপনার কানের চিকিৎসা করতে হবে!"
 
 

ছাত্রদের সাহস 

 

এক ইঞ্জিনিয়ারিং আর মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল, দুজনের মধ্যে তর্ক হচ্ছিলো যে কার ছাত্রদের সাহস বেশী।
মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল তাঁর ছাত্রদের ডেকে হাঙরে ভর্তি সমুদ্রের মধ্যে ঝাঁপ মারতে বললেন। ছাত্ররা কোনও প্রশ্ন না করে সোজা ঝাঁপ মেরে দিলো। প্রিন্সিপাল ঘুরে তাঁর বন্ধুকে বললেন, "দেখলে? আমার ছাত্রদের সাহস কতোখানি?"
ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রিন্সিপালও তাঁর ছাত্রদের ডেকে হাঙরে ভর্তি সমুদ্রের মধ্যে ঝাঁপ মারতে বললেন। ছাত্ররা সমুদ্রের দিকে একবার তাকিয়ে বললো, "আপনি আমাদের নিজের মতন পাগল ভেবেছেন নাকি?" ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রিন্সিপাল এবার তাঁর বন্ধুকে বললেন, "দেখলে? আমার ছাত্রদের সাহস!"
ডাক্তার

No comments:

Post a Comment