Saturday, June 20, 2015

মজার jokes part 1

মজার jokes 1.

এক হিন্দু পুরোহিত, এক হুজুর আর এক রাজনীতিবিদ গাড়িতে করে যাচ্ছিলো। পথে তাদের গাড়ি নষ্ট হয়ে গেলো। ভাগ্য ভালো কাছেই একটা ফার্মহাউজ ছিলো। মালিক তাদেরকে জায়গা দিলো রাতটা থাকার জন্য। তবে মাত্র একটা ঘর তারা পেলো যেখানে মাত্র ২টা বিছানা ছিলো। ফলে কাউকে না কাউকে খোঁয়াড়ে শুতে যেতেই হতো।

হিন্দু পুরোহিত স্বেচ্ছায় খোঁয়াড়ে শুতে গেলো। একটু পর দরজায় টোকা পড়লো। দেখা গেলো হিন্দু পুরোহিত ফিরে এসেছে। সে বললো, খোঁয়াড়ে একটা গরু আছে। গরু যেহেতু পবিত্র তাই এক সাথে থাকা তার পক্ষে সম্ভব না।

অত:পর হুজুর খোঁয়াড়ে থাকতে রাজি হলো। কিন্তু একটু পরেই দরজায় টোকা দিলো সে। জানালো, খোঁয়াড়ে একটা শুয়োর আছে। ধর্মে যেহেতু শুয়োর খারাপ, তাই ওটার সাথে খোঁয়াড়ে থাকা তার পক্ষে সম্ভব না।

অগত্যা রাজনীতিবিদ খোঁয়াড়ে থাকতে গেলো। একটু পরে দরজায় টোকা পড়লো। এবার গরু আর শুয়োরটা এসেছে।

 

মজার jokes 2.

 

সে এক আদ্যিকালের কথা।এক রাজ্যে ছিল এক বুড়ি।বুড়ির খুব দু্ঃখ।তার স্বামী মারা গেছে বহু আগে,কোন ছেলেপেলেও নেই।আছে শুধু একটা ছাগল।ভিক্ষা করে কোনরকমে নিজের আর ছাগলের পেট চলে।

তো একদিন বুড়ি ভিক্ষা করছে।এক বাড়িতে তাকে ভিক্ষা দিল একটা প্রদীপ।বুড়ি ভাবল এটা দিয়ে কি করা যায়?যা থাকে কপালে ভেবে ঘষা দিল প্রদীপে।

তারপর যা হয় আর কি।এক জ্বিন এসে হাজির।বলল,হুকুম করুন।আপনার তিনটা ইচ্ছা পূরণ করব।

বুড়ি তার প্রথম ইচ্ছা জানাল,আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর রাজপ্রাসাদের মালিক বানিয়ে দাও।

যো হুকুম।বুড়ি রাজপ্রাসাদে এসে গেল।

আপনার দ্বিতীয় ইচ্ছা কি?

আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর রাজকন্যা বানিয়ে দাও।

তাই হল।

তৃতীয় ইচছা কি?

আমার পোষা ছাগলটাকে পৃথিবীর সবচেয়ে যৌনআবেদনময় পুরুষ বানিয়ে দাও।

বুড়ির এই ইচছাও পূরণ হল।

আমি এখন মুক্ত।এই বলে জ্বীন অদৃশ্য হল।

সুদর্শন যুবক (যে কিনা আগে ছাগল ছিল) এগিয়ে এল বুড়ির(যে এখন সুন্দরী রাজকন্যা) দিকে।বুড়ির নিঃশ্বাস ভারী হয়ে এল।বুড়ির কানে কানে সে বলল,আপনার কি মনে আছে শৈশবে আপনি আমাকে ছাগল থেকে খাসী করে দিয়েছিলেন???

 

মজার jokes 3..

লুইসদের বাসায় গরুর খামার আছে। অনেক গরু। তো প্রতিদিন সকালে গরুর দুধ দুইতে দুইতে ওর বাবার হাত ব্যথা হয়ে যায়। তো একদিন লুইসের বাবা বাজার থেকে একদিন একটা মেশিন নিয়ে আসলো। ওইটা গাভীর স্তনে লাগিয়ে বোতাম চাপলে অটো দুধ বের হতে থাকে।

লুইস তখন কিছুটা বড় হইছে। তো ওর মাথায় একটা দুষ্টু বুদ্ধি আসলো। কেমন আরাম লাগে দেখার জন্য সে দুধ দোওয়ার মেশিনটা জায়গামত লাগিয়ে সে আরামে উপভোগ করতে লাগলো। তো কিছুক্ষণ পর লুইসের হয়ে গেলো। কিন্তু মেশিন থামে না। সে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও মেশিনের আর কোনো বোতাম পায়না। ইতিমধ্যে তার আরো একবার হয়ে গেলো। কিন্তু মেশিন থামে না। চলছেই। লুইস দেখে যে মাত্র একটাই বোতাম মেশিনে, বার বার সে ওইটাই চেপে চলে কিন্তু মেশিন থামে না। ইতিমধ্যে আর একবার হয়ে গেলো। লুইস পাগল হয়ে গিয়ে ক্যাটালগ খুজে দেখে সেখানে লিখা........

 

 

মজার jokes 4.

 

জন বিয়ার খাবার জন্য বারে ঢুকেই দেখতে পেল তার বহুদিনের পুরোন বন্ধু পল বিষন্ন বদনে বসে আছে। আর তার সামনের টেবিলে খুব বেশি হলে দশ ইঞ্চি লম্বা এক মানুষ বসে বসে তেমনি ছোট একটা পিয়ানো বাজাচ্ছে এক মনে।

জন ভিষন আশ্চর্য হয়ে পলকে জিজ্ঞেস করলো - আরে পল, এই দশ ইঞ্চি লম্বা মানুষ কোথায় পেলে তুমি?!

পল উত্তর দিল - তুমি তো জানো কিছুদিন আমি চীন গিয়েছিলাম। ওখানে অদ্ভুত এক যাদুর পাথর পেয়েছি । সে পাথর যে কারো ইচ্ছা পুরন করে। তবে একজনের কেবল একটি ইচ্ছাই পুরন করে সে। তার মাধ্যমেই আমি এই লিলিপুটকে পেয়েছি।

জন উদগ্রিব হয়ে জানতে চাইলো - তোমার কাছে কি আছে এখন পাথরটা? পল হ্যা সুচক মাথা ঝাকালো। জন আরো উদগ্রিব হয়ে বলল - তাহলে আমাকে একবার দাও ওটা! আমি আমার একটা ইচ্ছা পুরন করি, প্লিজ!!

পল বলল - ঠিক আছে, দিচ্ছি। তবে তোমার ইচ্ছাটা বলার সময় একটু স্পষ্ট করে বলো। পাথরটা চীনাবংশোদ্ভুত কিনা, তাই বোধহয় এর অন্যভাষা বুঝতে সমস্যা হয়। এই বলে সে জনের হাতে একটা ছোট নীল পাথর ধরিয়ে দিল।

জন মহা উত্তেজিত হয়ে একটা নির্জন জায়গার খোঁজে ওয়াশ রুমের দিকে গেল। কিছুক্ষন পরে চোখে বিভ্রান্ত দৃষ্টি নিয়ে সে বেড়িয়ে এলো। আর তার পিছে পিছে বেড়িয়ে আসতে লাগলো হাজার হাজার হাঁস।

সে পলের কাছে গিয়ে অনিশ্চিত কন্ঠে বলল - আমি কিছুই বুঝলাম না। 'I asked the stone for a million bucks and suddenly I am surrounded by millions of ducks!!'

পল মুচকি হেসে বলল - তোমার কি মনে হয়? আমি কি পাথরটার কাছে ১০ ইঞ্চি 'Pianist' চেয়েছিলাম??

 

মজার jokes 5.

 

জন বিয়ার খাবার জন্য বারে ঢুকেই দেখতে পেল তার বহুদিনের পুরোন বন্ধু পল বিষন্ন বদনে বসে আছে। আর তার সামনের টেবিলে খুব বেশি হলে দশ ইঞ্চি লম্বা এক মানুষ বসে বসে তেমনি ছোট একটা পিয়ানো বাজাচ্ছে এক মনে।

জন ভিষন আশ্চর্য হয়ে পলকে জিজ্ঞেস করলো - আরে পল, এই দশ ইঞ্চি লম্বা মানুষ কোথায় পেলে তুমি?!

পল উত্তর দিল - তুমি তো জানো কিছুদিন আমি চীন গিয়েছিলাম। ওখানে অদ্ভুত এক যাদুর পাথর পেয়েছি । সে পাথর যে কারো ইচ্ছা পুরন করে। তবে একজনের কেবল একটি ইচ্ছাই পুরন করে সে। তার মাধ্যমেই আমি এই লিলিপুটকে পেয়েছি।

জন উদগ্রিব হয়ে জানতে চাইলো - তোমার কাছে কি আছে এখন পাথরটা? পল হ্যা সুচক মাথা ঝাকালো। জন আরো উদগ্রিব হয়ে বলল - তাহলে আমাকে একবার দাও ওটা! আমি আমার একটা ইচ্ছা পুরন করি, প্লিজ!!

পল বলল - ঠিক আছে, দিচ্ছি। তবে তোমার ইচ্ছাটা বলার সময় একটু স্পষ্ট করে বলো। পাথরটা চীনাবংশোদ্ভুত কিনা, তাই বোধহয় এর অন্যভাষা বুঝতে সমস্যা হয়। এই বলে সে জনের হাতে একটা ছোট নীল পাথর ধরিয়ে দিল।

জন মহা উত্তেজিত হয়ে একটা নির্জন জায়গার খোঁজে ওয়াশ রুমের দিকে গেল। কিছুক্ষন পরে চোখে বিভ্রান্ত দৃষ্টি নিয়ে সে বেড়িয়ে এলো। আর তার পিছে পিছে বেড়িয়ে আসতে লাগলো হাজার হাজার হাঁস।

সে পলের কাছে গিয়ে অনিশ্চিত কন্ঠে বলল - আমি কিছুই বুঝলাম না। 'I asked the stone for a million bucks and suddenly I am surrounded by millions of ducks!!'

পল মুচকি হেসে বলল - তোমার কি মনে হয়? আমি কি পাথরটার কাছে ১০ ইঞ্চি 'Pianist' চেয়েছিলাম??

 

মজার jokes 6....

 

 

ছোট বোন নতুন প্রমে করতেছে, এখন ডেটিংএ যাবে। তো বড় বোন শেখায়ে দিয়েছে, যত ভাল ছেলেই হোক দেখবি শুধু সেক্স করতে চাইবে। তবে একটা বুদ্ধি বলে দেই, তাহলে আর কোন অসুবিধা হবে না। যখনই দেখবি তোর কাপড়ে হাত দিচ্ছে, বলবি, যদি আমাদের একটা বাবু হয় তাহলে কি নাম রাখবে? দেখবে ছেলেটা আর আগাবে না।

তো মেয়েটা এই কথা কয়েকবার বলেছে। সত্যি সত্যি ছেলেটা আর আগায় নাই।

তারপর একদিন, ছেলেটা যেই আদর করতে শুরু করেছে…

“আমাদের বাবু হলে কি নাম রাখবে?….”

ছেলেটা পকেট থেকে একটা কনডম বের করে দেখায়া বলছে যদি এর ভিতর থেকে ও বের হতে পারে….

 

মজার jokes 6....

 

প্রেমিকার বিয়ে হয়ে যাবে। সে এসেছে শেষ বারের জন্য প্রেমিক এর সাথে দেখা করতে। তো প্রেমিক বলছে, তোমার তো বিয়েই হয়ে যাবে, তার আগে তোমাকে আমি আদর করতে চাই। তো প্রমিকা রাজী হইছে। প্রেমিক বলছে, তোমাকে তো মাত্র একদিনই আদর করতে পারবো, তো একটা ব্যবস্থা করি যেন অনেকবার আদর করা যায়। আমার কাছে একটা কবিরাজি ঔষধ আছে। আমি সেইটা খাই। প্রেমিকা কইছে ঠিক আছে। তো প্রেমিক, নাম হইলো আবুল, লাইট নিভায়ে দিয়ে আদর করা শুরু করছে।

একবার, দুইবার, তিনবার…….. আদর করতেছে তো করতেছেই। অনেকক্ষন পর প্রেমিকা কয়, আবুল আর কত আদর করবে, আমারতো ব্যাথা করতেছে?

:আবুল কে? ও বুঝেছি যেই লোকটা বাইরে টিকিট বিক্রি করতে

 

 

মজার jokes 7....

 

এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল ।

ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ?

পাগল : আমি ! সত্যি বলব ?

ডাক্তার : বলুন ।

পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব । তারপর সেটা পরে আমি সেরাটন হোটেলে যাবো ডিনার খেতে ।

ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর ?

পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ?

ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর ?

পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো । মদ খাওয়াবো ।

ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর ?

পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব । নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো । স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব ।

ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর ?

পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব , পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে ।

ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর ?

পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি ।

ডাক্তার : তারপর ?

পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি । এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি ।

ডাক্তার : নিয়ে যাও পেসেন্টকে । বন্ধ করে রাখ ওকে । হি ইজ এজ সিক এজ বিফোর । নো ইমপ্রুভমে

 

18+

 অপেক্ষা

সদ্য বিবাহিত এক তরুণীকে তার বান্ধবী জিজ্ঞেস করল, ‘কিরে, নতুন দাম্পত্য-জীবন কেমন লাগছে?’
তরুণী জবাবে বলল, ‘আমি তো বিয়ের আগে আর বিয়ের পরের অবস্থার মধ্যে তেমন কিছুই পার্থক্য দেখছি না।
আগেও আমাকে অর্ধেক রাত জেগে কাটাতে হতো—যতক্ষণ না ও বাড়ি যাওয়ার জন্য ওঠে; এখনো আমাকে অর্ধেক রাত জেগে অপেক্ষায় থাকতে হয়, কখন ও ফেরে 

 বস

 বড় কর্তার সেক্রেটারির সঙ্গে বড় কর্তার স্ত্রীর কথা হচ্ছে—
সেক্রেটারি: ম্যাডাম, কয়েক দিন ধরে আপনাকে বেশ উদাস দেখা যাচ্ছে। কোনো সমস্যা হয়েছে নাকি!
বড় কর্তার স্ত্রী: আর বোলো না। শুনেছি তোমার বস অফিসের এক নতুন কর্মচারীর প্রেমে পড়েছে।
সেক্রেটারি: বলেন কী ম্যাডাম! এটা কিছুতেই হতে পারে না। স্যার কিছুতেই আমাকে ধোঁকা দিতে পারেন না।!!

মার্ডার 

বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন।
কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?
আসামি : হুজুর আমার অনেক বন্ধু।
সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই ।


 বউ আর শালি

  এক লোকের বউয়ের নাম হাসি আর শ্যালিকার নাম খুশি।
সেই লোক রাতের শিফটে কাজ করে। বহুদিন পর খুশি দুলাভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছে।
হাসি আর খুশি ডিনার সেরে টিভি দেখতে দেখতে একই খাটে শুয়ে পড়লো। দুলাভাই ভোর চারটার দিকে বাড়ি ফিরলো।
সে জানে শ্যালিকাটি বউয়ের পাশেই ঘুমোচ্ছে। বাসায় ফিরে রুমে ঢুকে কেয়ারফুলি কেয়ারলেস ভাব নিয়ে শ্যালিকার পাশে শুয়ে পড়লো।
যেন সে ঘুমের ঘোরে এ কাজটি করছে,....
এমন কেয়ারলেস ভাব নিয়ে এক সময় শ্যালিকাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে থাকে। আদর পেয়ে শ্যালিকার ঘুম ভেঙ্গে যায়।
সে চাপা স্বরে বলে, দুলাভাই আমি খুশি…আমি খুশি....! দুলাভাই এবার চেতন হবার ভাব ধরে ফিসফিস করে বলে,
আমি তো ভাবছিলাম তুমি রাজিই হইবা না। চলো পাশের রুমে যাই।

অলস 


 প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন,
ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন? একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি!
এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?


sentence writting: 


মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস নিচ্ছেন।
মহিলা শিক্ষকঃ সবাই HAND দিয়ে একটা sentence লিখ। যে সবার আগে লিখতে পারবে তার জন্য আছে পুরস্কার ।
সবার আগে রাজুঃ My penis in your hand.
মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর দিয়ে দাত ফেলে দিবো। এটা কি লিখছো?
রাজুঃ সরি ম্যাডাম, তাড়াতাড়ি লিখতে গিয়ে pen আর is এর মাঝে space দিতে ভুলে গেছি।

 kiss

 এক মেয়ে কাঁদতে কাঁদতে ডাক্তার এর কাছে গেল ডাক্তার তাকে দেখে বলল ডাক্তারঃ"আরে তোমার ঠোঁট কাটল কিভাবে?" মেয়েঃ মানে কিস করতে গিয়ে!! ডাক্তার( অবাক হয়ে)ঃ কিস করতে গেলে তো এত বেশি কাটার কথা না!!! মেয়েঃ"না, মানে আমি ওকে কিস করতেছিলাম ওই সময়ই দরজা তে কে জানি নক করলো আর সাথে সাথে ভয় পাইয়া ও চেন বন্ধ কইরা দিসে

মজার jokes part 2

ইচ্ছেপূরণ

 প্রেমিকার বাবা, "তুমি কি আমার মেয়ের সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে?"
প্রেমিক, "হ্যাঁ স্যার, নিশ্চয়ই পারবো!"
প্রেমিকার বাবা, "এতো শিওর হচ্ছ কি করে?"
প্রেমিক, "আপনার মেয়ে বলেছে, সে আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না!"

কোথায় আছো?

 

আমাদের পল্টু হোয়াটস আপে তার বান্ধবীকে মেসেজ দিলো, "হাই, কোথায় আছো?"
বান্ধবী উত্তর দিলো, "হ্যাললো! আমি এখন বাবার বিএমডব্লিউ চড়ে ক্লাবে যাচ্ছি। ড্রাইভার আমাকে ক্লাবে ছেড়ে চলে যাবে। ক্লাব থেকে বেরিয়ে আমি মলে শপিং করতে যাবো। তখন তোমায় ফোন করবো। তুমি কোথায়?"
পল্টু মেসেজ করলো, "আমি ৪০৩ নম্বর বাসে করে যাচ্ছি। তোমার সিটের ঠিক পেছনেই দাঁড়িয়ে আছি। তুমি টিকিট করো না। আমি তোমার টিকিটও কেটে নিয়েছি।"

কখন ফোন করবো

পল্টুর কিছুদিন হলো একটা কেস হয়েছে। কেস মানে ইয়ে, ঐ আর কি, গার্লফ্রেণ্ড। মেয়েটার নাম রেশমী।
paltu
তা পল্টু রেশমীকে জিজ্ঞেস করলো, "ডার্লিং তোমাকে কোন সময় ফোন করতে পারবো?"
রেশমী বললো, "তোমার যখন ইচ্ছে তখনই করতে পারো।"
পল্টু, "গতকাল তো আমি তোমাকে ফোন করেছিলাম।"
রেশমী, "ওঃহো! তখন তো আমি শুয়ে ছিলাম। অতো তাড়াতাড়ি আমি ঘুম থেকে উঠিই না।"
পল্টু, "আচ্ছা! তাহলে কাল এগারোটার সময় ফোন করবো।"
রেশমী, "না না! তখন বাবা ঘরে থাকবেন।"
পল্টু, "তাহলে তিনটার সময় করবো।"
রেশমী, "আরে না। তখন তো লাঞ্চ টাইম।"
পল্টু, "তাহলে পাঁচটার সময়?"
রেশমী, "না না! তখন তো আমার ফেভারিট সিরিয়ালটা দেখায়।"
পল্টু, "ঠিক আছে। তাহলে আমি রাতে ফোন করবো।"
রেশমী, "না। রাতে সবাই ঘরে থাকবে।"
পল্টু, এবার বিরক্ত হয়ে, "তাহলে ফোনটা করবো কখন?"
রেশমী, "যখন তোমার ইচ্ছে হয় তখনই করে নিয়ো!"

স্ত্রীর বিরুদ্ধে এফ আই আর

 

মিঃ নাইডু সকালবেলাই থানায় গিয়ে হাজির। বড়বাবুকে বললেন যে তিনি নাকি তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ আনতে চান।
বড়বাবু মিঃ নাইডুকে চেয়ারে বসিয়ে ঠাণ্ডা হওয়ার সময় দিয়ে, তারপর বললেন, "তা অভিযোগটা ঠিক কি হবে?"
মিঃ নাইডু, "যেকোনও ছোটখাটো কথা কাটাকাটির মধ্যেও আমার স্ত্রী আমাকে চপ্পল ছুঁড়ে মারে!"
বড়বাবু, "এই অত্যাচার কদ্দিন ধরে চলছে?"
নাইডু, "পাঁচ বছর।"
বড়বাবু, "পাঁচ বছর? আর আপনি এখন কমপ্লেন লেখাতে এসেছেন?"
নাইডু, "কি বলবো স্যার! পাঁচ বছর ধরে প্র্যাকটিস করতে করতে ওর টিপ এখন অব্যর্থ হয়ে গেছে। আজকাল একবারও টার্গেট মিস করে না!"

২০৫০ সালে ভারতের সংবাদপত্রের কিছু হেডলাইন 

 

কোনদিন কি আপনি ভেবে দেখেছেন, ভবিষ্যতে খবরের কাগজের হেডলাইনে কি লেখা থাকবে?
চলুন, চট করে দেখে নেই যে ২০৫০ সাল নাগাদ আমাদের দেশের, অর্থাৎ ভারতের সংবাদপত্রের হেডলাইনে কি লেখা থাকতে পারে - 
  • আজমল কাসব ৭৫ বছর বয়সে আর্থার রোড জেলে মারা গেছে। মৃত্যুর কারণ হলো অত্যন্ত বেশী মাত্রায় বিরিয়ানি খাওয়ার ফলে কোলেস্টরল বেড়ে যাওয়া।
  • গোলমাল - পার্ট ২৭ গতকাল, শুক্রবারে রিলিজ হয়েছে। তুষার কাপুর এখনও কথা বলতে বা অভিনয় করতে শেখেন নি।
  • শরদ পাওয়ারের মেয়ে সুপ্রিয়া সুলে আর ভাইপো অজিত পাওয়ার আদ্ধেক মুম্বাই এর মালিকানা নিজেদের নামে করে নিয়েছেন।উদ্ধব আর রাজ দুটো আলাদা সাংবাদিক সম্মেলন করে এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
  • রাষ্ট্রসঙ্ঘ গতকাল এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে ফেসবুককে একটা দেশ বলে ঘোষণা করেছে।
  • এ. রাজার ছেলেকে ১৬জি ঘোটালার জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
  • দিল্লীতে একটি মেয়ে নিরাপদে পঞ্চাশ ফুট দূরত্ব অতিক্রম করেছে।
  • লাক্ষাদ্বীপ ক্যাটস তেষট্টিতম দল হিসেবে এই বছর থেকে আইপিএল কম্পিটিশনে খেলবে।
  • রাহুল গান্ধীকে ভারতের সবথেকে বেশী এলিজিবল ব্যাচেলার হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
  • রাখী সাওয়ান্তের নতুন রিয়াল্যিটি শো, রাখী কা ডিভোর্স - অষ্টম সিজনের টেলিকাস্ট সামনের সপ্তাহ থেকে শুরু হচ্ছে।
  • শচীন তেণ্ডুলকার আগামী বছরের আইপিএলের পরে রিটায়ার করতে পারেন বলে জানিয়েছেন।
  • ভারতীয় রেল গিনেস বুক অফ রেকর্ডসে জায়গা করে নিয়েছে। বিগত চব্বিশ ঘন্টায় একত্রিশটা দুর্ঘটনা ঘটেছে এবং মোট এক হাজার তেত্রিশ জন প্রাণ হারিয়েছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের নতুন স্লোগান, "ট্রেন মে যাত্রা কিজিয়ে আউর দেশকী আবাদি কো বঢ়নে সে রোকিয়ে!"
  • ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বীকার করেছেন যে কার্ল মার্ক্সের জন্মগ্রহণ করাটা এক ঐতিহাসিক ভুল ছিলো।

বাংলা জোকস, হাসির ফোয়ারা

প্রথম অপারেশন

ডাক্তারবাবু জীবনের প্রথম অপারেশন করতে চলেছেন। খুবই উৎকণ্ঠিত। অপারেশন একসময় শেষও হয়ে গেলো এবং রোগীও কিছুক্ষণ বাদেই অক্কা পেলেন।
বাংলা জোক
রোগী মরে যাওয়ার পর ডাক্তারবাবু দেওয়ালে টাঙ্গানো ভগবানের ছবির সামনে গিয়ে হাতজোড় করে, মাথা নীচু করে খুবই ভক্তিভরে বললেন, "হে প্রভু, জগতের প্রাণদাতা, আমার তরফ থেকে এই প্রথম নৈবেদ্য দয়া করে গ্রহণ করুন!"
 
 

প্রার্থনা

 
একটা সুন্দর রেস্তোরাঁতে ...
কর্তা :- চল, খাবার এসে গেছে টেবিলে, খাওয়া যাক
গিন্নি :- কিন্তু তুমি তো বল, খাওয়ার আগে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে!
কর্তা :- সে তো বাড়ীতে,এখানকার রাঁধিয়ে জানে, কি ভাবে রান্না করতে হয়।
 
 
 

পচাদার চিকিৎসা

 

আমাদের পচাদা গেছে ডাক্তারের কাছে। গিয়ে বললো, "ডাক্তারবাবু, আমার পেটে গ্যাসের অনেক সমস্যা। কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের গন্ধও হয় না, আওয়াজ ও হয় না। এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি; কিন্তু কেউ টেরই পায় নি!"
ডাক্তারঃ "এই ওষুধটা খান, আর এক সপ্তাহ পরে আসবেন।"
এক সপ্তাহ পর ...
পচাদা ডাক্তারের কাছে গিয়ে প্রায় আর্তনাদ করে বলে উঠলো, "এ কি ওষুধ দিলেন ডাক্তার সাহেব, আমার গ্যাসে এখনো আওয়াজ নেই; কিন্তু জঘন্য গন্ধ বের হয়!"
ডাক্তারবাবু গম্ভীরভাবে বললেন, "গুড, আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে; এখন আপনার কানের চিকিৎসা করতে হবে!"
 
 

ছাত্রদের সাহস 

 

এক ইঞ্জিনিয়ারিং আর মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল, দুজনের মধ্যে তর্ক হচ্ছিলো যে কার ছাত্রদের সাহস বেশী।
মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল তাঁর ছাত্রদের ডেকে হাঙরে ভর্তি সমুদ্রের মধ্যে ঝাঁপ মারতে বললেন। ছাত্ররা কোনও প্রশ্ন না করে সোজা ঝাঁপ মেরে দিলো। প্রিন্সিপাল ঘুরে তাঁর বন্ধুকে বললেন, "দেখলে? আমার ছাত্রদের সাহস কতোখানি?"
ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রিন্সিপালও তাঁর ছাত্রদের ডেকে হাঙরে ভর্তি সমুদ্রের মধ্যে ঝাঁপ মারতে বললেন। ছাত্ররা সমুদ্রের দিকে একবার তাকিয়ে বললো, "আপনি আমাদের নিজের মতন পাগল ভেবেছেন নাকি?" ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রিন্সিপাল এবার তাঁর বন্ধুকে বললেন, "দেখলে? আমার ছাত্রদের সাহস!"
ডাক্তার